সংবাদ শিরোনাম ::
অন্তর্বর্তীকালীন সরকারকে দ্রুত নির্বাচন দেওয়ার আহ্বান সালাহউদ্দিন আহমেদের যুক্তরাজ্য বিএনপির সভাপতি আলহাজ্ব এম এ মালিক এর সমর্থনে বালাগঞ্জে সুধী সমাবেশ যুক্তরাজ্য বিএনপির সভাপতি আলহাজ্ব এম এ মালিক এর সমর্থনে বালাগঞ্জে সুধী সমাবেশ সরকারি ও প্রবাসীদের অর্থায়নে পুর্ন:নির্মিত ঈদগাহে নিজের ভাইয়ের নাম দিলেন আ. লীগ নেতা শিহাব কাল সিলেট আসছেন যুক্তরাজ্য বিএনপি’র সভাপতি এম এ মালিক বালাগঞ্জে ক্ষতিগ্রস্ত সড়ক ও সেতু দ্রুত সংস্কারকাজ শুরুর আহ্বান জানিয়েছেন কাইয়ুম চৌধুরী কমলগঞ্জে প্রতিবন্ধীদের মধ্যে হুইল চেয়ার বিতরণ কমলগঞ্জে প্রতিবন্ধীদের মধ্যে হুইল চেয়ার বিতরণ স্বেচ্ছাসেবক দল নেতা মিজানকে জড়িয়ে অপপ্রচারের নিন্দা ও হুমকিদাতাকে গ্রেফতারের দাবি স্বেচ্ছাসেবক দল নেতা মিজানকে জড়িয়ে অপপ্রচারের নিন্দা ও হুমকিদাতাকে গ্রেফতারের দাবি

কে এই আলেম প্রতিনিধি ড. আ ফ ম খালিদ হোসেন

নিউজ ডেস্ক
  • আপডেট সময় : ১০:১৭:৩২ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৮ অগাস্ট ২০২৪
  • / ১৬০ বার পড়া হয়েছে

ড. আ ফ ম খালিদ হোসেন। ফাইল ছবি

নোবেল বিজয়ী অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ ইউনূসকে প্রধান করে দেশের অন্তর্বর্তীকালীন সরকার শপথ গ্রহণ করেছেন। অন্তর্বর্তীকালীন সরকারে ১৭ জন সদস্য রাখা হয়েছে। এতে আলেম প্রতিনিধি হিসেবে জায়গা পেয়েছেন ড. মাওলানা আ ফ ম খালিদ হোসেন। 

জন্ম

আ ফ ম খালিদ হোসেন ইসলামি অঙ্গনে তুমুল জনপ্রিয়। আ ফ ম খালিদ হোসেনের মূল নাম আবুল ফয়েজ মুহাম্মদ খালিদ হোসেন। তিনি ১৯৫৯ সালের ২ ফেব্রুয়ারি চট্টগ্রাম জেলার অন্তর্গত সাতকানিয়া উপজেলার মাদার্শা ইউনিয়নের মক্কার বাড়ির এক সম্ভ্রান্ত মুসলিম পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন।

ইসলামি অঙ্গনে অবদান

তিনি হেফাজতে ইসলাম বাংলাদেশের সাবেক নায়েবে আমীর, ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের শিক্ষা উপদেষ্টা, মাসিক আত তাওহীদের সম্পাদক, বালাগুশ শরকের সহকারী সম্পাদক এবং আন্তর্জাতিক ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় চট্টগ্রামের কুরআনিক সায়েন্সেস এন্ড ইসলামিক স্টাডিজ বিভাগের অতিথি শিক্ষক।

তিনি ওমরগণি এমইএস কলেজের ইসলামের ইতিহাস বিভাগের অধ্যাপক ও বিভাগীয় প্রধান, এশিয়ান ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশের খণ্ডকালীন অধ্যাপক এবং নেজামে ইসলাম পার্টির ছাত্র সংগঠন ইসলামী ছাত্র সমাজের কেন্দ্রীয় সভাপতি ছিলেন।

বিশ্ব মুসলীম লীগের মুখপাত্র দ্যা ওয়ার্ল্ড মুসলিম লীগ জার্নালসহ বিভিন্ন সাময়িকীতে তার দুই শতাধিক গবেষণাধর্মী প্রবন্ধ প্রকাশিত হয়েছে। তিনি ইসলামিক ফাউন্ডেশন বাংলাদেশ কর্তৃক প্রকাশিত ইসলামী বিশ্বকোষ দ্বিতীয় সংস্করণের ৩ থেকে ৯ খণ্ড ও সীরাত বিশ্বকোষ সম্পাদনা করেছেন। তার প্রকাশিত গ্রন্থের সংখ্যা ২০ টি। এছাড়াও তিনি ৪টি জাতীয় পত্রিকার নিয়মিত লেখক।

পড়াশোনা

বাবুনগর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালইয়ে ভর্তির মাধ্যমে আ ফ ম খালিদ হোসের শিক্ষাজীবনের সূচনা হয়। এখানে তিনি তৃতীয় শ্রেণি পর্যন্ত অধ্যয়ন করেন। ১৯৬৯ থেকে ১৯৭১ পর্যন্ত তিনি আল জামিয়া আল ইসলামিয়া পটিয়ায় লেখাপড়া করেন। ১৯৭১ সালে সাতকানিয়া আলিয়া মাহমুদুল উলুম মাদ্রাসা থেকে প্রথম বিভাগে আলিম ও ১৯৭৩ সালে ফাযিল পাশ করেন। ১৯৭৩ থেকে ১৯৭৫ পর্যন্ত চট্টগ্রাম চন্দনপুরা দারুল উলুমে হাদিস অধ্যয়ন করেন। ১৯৭৫ সালে বাংলাদেশ মাদ্রাসা শিক্ষা বোর্ড থেকে কামিল পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হন।

তিনি হাকীমুল উম্মত খ্যাত মাওলানা আশরাফ আলী থানভীর শিষ্য মুহাম্মদ আমিনের কাছে সহীহ বুখারী, চট্টগ্রামের মীরসরাই থানার নিজামপুর এলাকার বাসিন্দা মতিউর রহমান নিযামীর কাছে সহীহ মুসলিম, ইসমাইল আরাকানী কাসেমীর কাছে সুনান আত-তিরমিজী, নাওয়াব হাসান কাসেমীর কাছে সুনানে আবু দাউদ পড়েছেন।

১৯৮২ সালে তিনি চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের ইসলামের ইতিহাস ও সংস্কৃতি বিভাগ থেকে বিএ (অনার্স) ও ১৯৮৩ সালে একই বিষয়ে এমএ পাশ করেন। ২০০৬ সালে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের স্কলারশিপ নিয়ে ‘হযরত মুহাম্মদ (সা.) এর খুতবা : একটি সামাজিক-সাংস্কৃতিক গবেষণা ’ বিষয়ের উপর পিএইচডি সম্পন্ন করেন।

চট্টগ্রামের আল জামিয়া আল ইসলামিয়া পটিয়ার মহাপরিচালক আব্দুল হালিম বুখারী তার শিক্ষকদের মধ্যে অন্যতম।

কর্মজীবন

১৯৮৭ সালে সাতকানিয়া আলিয়া মাহমুদুল উলুম ফাযিল মাদ্রাসায় আরবি ভাষা ও সাহিত্যের প্রভাষক হিসেবে যোগদানের মাধ্যমে তার কর্মজীবনের সূচনা হয়। ১৯৯২ সাল থেকে ২০১৯ সালের জানুয়ারি পর্যন্ত চট্টগ্রাম ওমরগণি এমইএস কলেজে ইসলামের ইতিহাস ও সংস্কৃতি বিভাগে অধ্যাপক ও বিভাগীয় প্রধান হিসেবে নিয়োজিত ছিলেন।

২০০৭ সাল থেকে আল জামিয়া আল ইসলামিয়া পটিয়ার ধর্মীয় ও সাহিত্য বিষয়ক মুখপত্র মাসিক আত তাওহীদের সম্পাদক ও হালিশহর এ-ব্লক হজরত উসমান (রা.) জামে মসজিদের খতিব, আল জামিয়াতুল আরবিয়াতুল ইসলামিয়া জিরির মুহাদ্দিস হিসেবে দায়িত্বরত আছেন।

এছাড়াও তিনি এশিয়ান ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশে দেড় বছর খণ্ডকালীন অধ্যাপক, হারুন ইসলামাবাদীর আমলে আল জামিয়া আল ইসলামিয়া পটিয়ার বাংলা ভাষা ও সাহিত্য গবেষণা বিভাগে ৪ বছর, সুলতান যওক নদভীর আহ্বানে জামেয়া দারুল মাআরিফ আল ইসলামিয়ায় ‘ওসিলাতুল ইলাম’ বিষয়ে এক বছর শিক্ষক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছিলেন।

ছাত্রজীবনে (১৯৭৩ — ১৯৮৪) দৈনিক সংবাদ, দৈনিক বাংলার বাণী ও এর পটিয়া মহকুমা সংবাদদাতা এবং দ্যা নিউ ন্যাশন-এর বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিবেদক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছিলেন।

২০২০ সালের ১৫ নভেম্বর তিনি হেফাজতে ইসলাম বাংলাদেশের নায়েবে আমীর এবং ২০২১ সালের ২ জানুয়ারি ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের শিক্ষা উপদেষ্টা নির্বাচিত হন।২০২৩ সালের ৮ জুলাই থেকে তিনি চট্টগ্রামের আন্তর্জাতিক ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের কুরআনিক সায়েন্সেস এন্ড ইসলামিক স্টাডিজ বিভাগে অতিথি শিক্ষক হিসেবে নিয়োগ পান।

ট্যাগস :

নিউজটি শেয়ার করুন

কে এই আলেম প্রতিনিধি ড. আ ফ ম খালিদ হোসেন

আপডেট সময় : ১০:১৭:৩২ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৮ অগাস্ট ২০২৪

নোবেল বিজয়ী অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ ইউনূসকে প্রধান করে দেশের অন্তর্বর্তীকালীন সরকার শপথ গ্রহণ করেছেন। অন্তর্বর্তীকালীন সরকারে ১৭ জন সদস্য রাখা হয়েছে। এতে আলেম প্রতিনিধি হিসেবে জায়গা পেয়েছেন ড. মাওলানা আ ফ ম খালিদ হোসেন। 

জন্ম

আ ফ ম খালিদ হোসেন ইসলামি অঙ্গনে তুমুল জনপ্রিয়। আ ফ ম খালিদ হোসেনের মূল নাম আবুল ফয়েজ মুহাম্মদ খালিদ হোসেন। তিনি ১৯৫৯ সালের ২ ফেব্রুয়ারি চট্টগ্রাম জেলার অন্তর্গত সাতকানিয়া উপজেলার মাদার্শা ইউনিয়নের মক্কার বাড়ির এক সম্ভ্রান্ত মুসলিম পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন।

ইসলামি অঙ্গনে অবদান

তিনি হেফাজতে ইসলাম বাংলাদেশের সাবেক নায়েবে আমীর, ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের শিক্ষা উপদেষ্টা, মাসিক আত তাওহীদের সম্পাদক, বালাগুশ শরকের সহকারী সম্পাদক এবং আন্তর্জাতিক ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় চট্টগ্রামের কুরআনিক সায়েন্সেস এন্ড ইসলামিক স্টাডিজ বিভাগের অতিথি শিক্ষক।

তিনি ওমরগণি এমইএস কলেজের ইসলামের ইতিহাস বিভাগের অধ্যাপক ও বিভাগীয় প্রধান, এশিয়ান ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশের খণ্ডকালীন অধ্যাপক এবং নেজামে ইসলাম পার্টির ছাত্র সংগঠন ইসলামী ছাত্র সমাজের কেন্দ্রীয় সভাপতি ছিলেন।

বিশ্ব মুসলীম লীগের মুখপাত্র দ্যা ওয়ার্ল্ড মুসলিম লীগ জার্নালসহ বিভিন্ন সাময়িকীতে তার দুই শতাধিক গবেষণাধর্মী প্রবন্ধ প্রকাশিত হয়েছে। তিনি ইসলামিক ফাউন্ডেশন বাংলাদেশ কর্তৃক প্রকাশিত ইসলামী বিশ্বকোষ দ্বিতীয় সংস্করণের ৩ থেকে ৯ খণ্ড ও সীরাত বিশ্বকোষ সম্পাদনা করেছেন। তার প্রকাশিত গ্রন্থের সংখ্যা ২০ টি। এছাড়াও তিনি ৪টি জাতীয় পত্রিকার নিয়মিত লেখক।

পড়াশোনা

বাবুনগর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালইয়ে ভর্তির মাধ্যমে আ ফ ম খালিদ হোসের শিক্ষাজীবনের সূচনা হয়। এখানে তিনি তৃতীয় শ্রেণি পর্যন্ত অধ্যয়ন করেন। ১৯৬৯ থেকে ১৯৭১ পর্যন্ত তিনি আল জামিয়া আল ইসলামিয়া পটিয়ায় লেখাপড়া করেন। ১৯৭১ সালে সাতকানিয়া আলিয়া মাহমুদুল উলুম মাদ্রাসা থেকে প্রথম বিভাগে আলিম ও ১৯৭৩ সালে ফাযিল পাশ করেন। ১৯৭৩ থেকে ১৯৭৫ পর্যন্ত চট্টগ্রাম চন্দনপুরা দারুল উলুমে হাদিস অধ্যয়ন করেন। ১৯৭৫ সালে বাংলাদেশ মাদ্রাসা শিক্ষা বোর্ড থেকে কামিল পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হন।

তিনি হাকীমুল উম্মত খ্যাত মাওলানা আশরাফ আলী থানভীর শিষ্য মুহাম্মদ আমিনের কাছে সহীহ বুখারী, চট্টগ্রামের মীরসরাই থানার নিজামপুর এলাকার বাসিন্দা মতিউর রহমান নিযামীর কাছে সহীহ মুসলিম, ইসমাইল আরাকানী কাসেমীর কাছে সুনান আত-তিরমিজী, নাওয়াব হাসান কাসেমীর কাছে সুনানে আবু দাউদ পড়েছেন।

১৯৮২ সালে তিনি চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের ইসলামের ইতিহাস ও সংস্কৃতি বিভাগ থেকে বিএ (অনার্স) ও ১৯৮৩ সালে একই বিষয়ে এমএ পাশ করেন। ২০০৬ সালে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের স্কলারশিপ নিয়ে ‘হযরত মুহাম্মদ (সা.) এর খুতবা : একটি সামাজিক-সাংস্কৃতিক গবেষণা ’ বিষয়ের উপর পিএইচডি সম্পন্ন করেন।

চট্টগ্রামের আল জামিয়া আল ইসলামিয়া পটিয়ার মহাপরিচালক আব্দুল হালিম বুখারী তার শিক্ষকদের মধ্যে অন্যতম।

কর্মজীবন

১৯৮৭ সালে সাতকানিয়া আলিয়া মাহমুদুল উলুম ফাযিল মাদ্রাসায় আরবি ভাষা ও সাহিত্যের প্রভাষক হিসেবে যোগদানের মাধ্যমে তার কর্মজীবনের সূচনা হয়। ১৯৯২ সাল থেকে ২০১৯ সালের জানুয়ারি পর্যন্ত চট্টগ্রাম ওমরগণি এমইএস কলেজে ইসলামের ইতিহাস ও সংস্কৃতি বিভাগে অধ্যাপক ও বিভাগীয় প্রধান হিসেবে নিয়োজিত ছিলেন।

২০০৭ সাল থেকে আল জামিয়া আল ইসলামিয়া পটিয়ার ধর্মীয় ও সাহিত্য বিষয়ক মুখপত্র মাসিক আত তাওহীদের সম্পাদক ও হালিশহর এ-ব্লক হজরত উসমান (রা.) জামে মসজিদের খতিব, আল জামিয়াতুল আরবিয়াতুল ইসলামিয়া জিরির মুহাদ্দিস হিসেবে দায়িত্বরত আছেন।

এছাড়াও তিনি এশিয়ান ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশে দেড় বছর খণ্ডকালীন অধ্যাপক, হারুন ইসলামাবাদীর আমলে আল জামিয়া আল ইসলামিয়া পটিয়ার বাংলা ভাষা ও সাহিত্য গবেষণা বিভাগে ৪ বছর, সুলতান যওক নদভীর আহ্বানে জামেয়া দারুল মাআরিফ আল ইসলামিয়ায় ‘ওসিলাতুল ইলাম’ বিষয়ে এক বছর শিক্ষক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছিলেন।

ছাত্রজীবনে (১৯৭৩ — ১৯৮৪) দৈনিক সংবাদ, দৈনিক বাংলার বাণী ও এর পটিয়া মহকুমা সংবাদদাতা এবং দ্যা নিউ ন্যাশন-এর বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিবেদক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছিলেন।

২০২০ সালের ১৫ নভেম্বর তিনি হেফাজতে ইসলাম বাংলাদেশের নায়েবে আমীর এবং ২০২১ সালের ২ জানুয়ারি ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের শিক্ষা উপদেষ্টা নির্বাচিত হন।২০২৩ সালের ৮ জুলাই থেকে তিনি চট্টগ্রামের আন্তর্জাতিক ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের কুরআনিক সায়েন্সেস এন্ড ইসলামিক স্টাডিজ বিভাগে অতিথি শিক্ষক হিসেবে নিয়োগ পান।